আকাশে আকাশে বাঁস বাগানের তলে আমার আসমানির শরীর ভিজে জৌৎস্নার আলো ও আমার হাতের ইস্পর্শ দিয়ে। চাঁদ টাকে বদলি করে নক্ষত্রে ভিড়ে তুমার সরু চোখ চেয়তাকে। পায়ের নিচে নিল পানি, বাঁশ বাঁগানের ঝিঝি পুকার ডাক, অচেতন মনে চেয়েতাকা ভূতের চোখ সাক্ষী থাকুক। হুক্কা হুয়"ডাকে তুমার শীতল শরীর কতবার জরিয়ে দুরেছে জেগে ওঠা লুম। নক্ষত্র লুকিয়ে বাম বক্ষে গরম টোঠ বলতো ভয় করিনা। তখন আমি টেনে নিতাম আমার মাজে না ভয় তাকত আসমানির না ভয় তাকত আমার।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
কাজী জাহাঙ্গীর
এত পরিশ্রম সব গোল্লায় গেল!!!! বানানের কারনে সব এলেবেলে হয়ে গেল আর নির্ধারি বিষয়টাও অনুপস্থিত। তবে কবিতার ভাব বেশ সমৃদ্ধ, হাত ভাল আাছে এগিয়ে যান। অনেক শুভ কামনা আর আমার গল্প ও কবিতায় আমন্ত্রণ।
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।